বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ’র সকল ইবাদত একই দিনে
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহ্মাতুল্লাহি ওয়া
বারাকাতুহু ওয়া মাগফিরাতুহু ওয়া জান্নাতুহ ।
বিষয়টি সমসাময়িক সময়ে খুবই জরুরী, গুরুত্বপূর্ণ যা প্রত্যেক মুসলিমকে
চিন্তা ভাবনা করার ঈমানী দায়িত্ব । আল্লাহপাক বলেন-
‘জ্ঞানীরাই চিন্তা-ভাবনা করে’ (সূরা
ইব্রাহীম-৫২)
এ যাবত অনেক ইসলামিক চিন্তাবিদ একই দিনে সিয়াম ঈদ পালনের জন্য লেকচার,
বইয়ের মাধ্যমে প্রচারনা করে আসছে ।
অনেকে সৌদির সাথে এক হওয়ার কথা বলছেন……ইত্যাদি । কিন্তু সময়ের ব্যবধান
কোন দেশে সন্ধ্যা, একই সময়ে অন্য দেশে সুবহে সাদিক!! …… ইত্যদি নানা সমস্যা আছে ।
এগুলোর সমাধান জন্য শরিয়া কি বলে বা কিভাবে সমাধান হবে ?
তার কোন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা তাদের প্রচারনায় পাওয়া যায় না!!
আমি যথাসাধ্য
কুরআন-হাদিসের রেফারেন্স, বিভিন্ন লেকচার, বই ঘেটে সকল সমস্যা সমাধানের সামান্য
চেষ্টা করেছি ।
এটা গ্রহনযোগ্য কিনা তা জানার জন্য আপনাদের শরিয়া দলিল বা ব্যক্তিগত মত,
প্রশ্ন, বা আরও কোন সমস্যা থাকলে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি ।
আপনাদের সকলকে আমি আন্তরিকভাবে আমার সংগ্রহটি ১ম অংশ থেকে ৯ম অংশ (শেষ)
পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি ।
অনেক ব্যস্ততার মধ্যে
আপনাদের মূল্যবান সময়ের জন্য এবং বার্তার কোন ভাষায় কষ্ট পেলে আমাকে আল্লাহ’র
ওয়াস্তে ক্ষমা করবেন ।
বিস্তারিত দেখার জন্য অনুগ্রহ করে নীচের
লিঙ্কগুলো ক্লিক করুন ।
১ম অংশ- http://sottersondhane.blogspot.com/2012/11/blog-post.html
(pls click & read)
১ম অংশে পাবেন-
নামায কিভাবে একই দিনে হয় ? এর কিছু দলিল ।
২য় অংশ- http://sottersondhane.blogspot.com/2012/11/blog-post_5.html
(pls click & read)
২য় অংশে চাঁদ
দেখার স্বাক্ষী কয়জন, কোথাকার তার দলিল পাবেন ।
৩য় অংশ- http://sottersondhane.blogspot.com/2013/05/blog-post.html
(pls click & read)
৩য় অংশে বিশ্বে
চাঁদ দেখার বিভিন্নতা এবং একই ইবাদতের দিন দেশ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয় । এর কিছু
তথ্য পাবেন ।
৪র্থ অংশে প্রথম
চাঁদ কোনটা গ্রহনযোগ্য এ নিয়ে ফেকাহ শাস্ত্রের দলিল পাবেন ।
৫ম অংশে প্রথম চাঁদ কোনটা গ্রহনযোগ্য এ নিয়ে উল্লেখযোগ্য আলেমেদ্বীন্দের
কিছু ফতোয়া ও দলিল পাবেন ।
৬ষ্ঠ অংশে ৪ মাযহাবের ইমামদের ফতোয়ার দলিল পাবেন ।
৭ম অংশে পূর্বে কেন তারা বাস্তবায়ন করতে পারেননি, চাঁদ দেখার খবর কিভাবে
পৌঁছানো হত এবং আধুনিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহার করা যায় কিনা ? সৌদির সাথে এক করা
কুরআন হাদিস অনুযায়ী কিনা এর কিছু সমাধানের দলিল পাবেন ।
৮ম অংশে মক্কায় যখন
সন্ধ্যা তক্ষণাৎ ১ম চাঁদের খবর প্রচার করা হলে অন্য দেশে তখন সুবহে সাদিক হবে ।
রমযানের তারাবী, সেহেরী, নিয়ত ঐ দেশের লোকেরা কিভাবে করবে ? এর কিছু সমসধানের দলিল
পাবেন ।
৯ম অংশে শেষ কথা
ও (OIC) ও. আই. সি’র. কিছু তথ্য পাবেন ।
আল-কুরআন- তোমরা
দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি কর না (আশ শুরা আয়াত ১৫)
তোমাদের নিকট যে
জ্ঞান পৌঁছেছে তারপরও যদি তোমরা তাদের (কুরআন-হাদিস বহির্ভূত কারো কথা) মনের ইচ্ছা ও বাসনার (দলিল বিহীন মতবাদ) অনুসরণ কর তাহলে নিশ্চিত রুপে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে
(বাক্বারা আয়াত ১৪৫)
লেখাটি যারা মনযোগসহ পড়েছেন, বুঝেছেন, ভাল লেগেছে আপনারা
কপি করে, প্রিন্ট মিডিয়া বা অন লাইনের যে কোন সাইটে প্রকাশ করতে পারেন অথবা এর
লিঙ্কটি অন্যদের নিকট ব্যপক প্রচার করতে
পারেন ।
যারা অন্য ভাষায় পারদর্শী আপনারা হুবহু ঐ ভাষায় রূপান্তর
করেও প্রচার, প্রকাশ করতে পারেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন