মানুষ কি নুর দিয়ে তৈরী ? না, মাটির তৈরী !
১) মানব সৃষ্টির প্রথম মানুষ আমাদের আদি পিতা হযরত আদম
(আঃ) সহ সকল মানুষ মাটি দ্বারা সৃষ্টি এ মর্মে আল্লাহ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেনঃ-
১,১ পালনকর্তা ফেরেশতাগণকে বললেন,
আমি মাটির মানুষ সৃষ্টি করব (ছোয়াদ-৭১)
১,২ আর আপনার পালনকর্তা যখন
ফেরেশতাদেরকে বললেনঃ আমি পচা কর্দম থেকে তৈরী বিশুষ্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা সৃষ্টি একটি মানব জাতির পত্তন করব (হিজর-২৮)
১,৩ আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে উদগত করেছেন (নূহ্-১৭)
১,৪ তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন
পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে (আর রাহ্মান-১৪)
১,৫ আমি মানবকে পচা কর্দম থেকে
তৈরী বিশুষ্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা সৃষ্টি
করেছি (হিজর-২৬)
১,৬ ‘এ মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃজন করেছি, এতেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দিব এবং পুনরায় এ থেকেই আমি
তোমাদেরকে উত্থিত করব (সূরা ত্বো-হা: ৫৫)
১,৭ আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি । অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দু
রূপে এক সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি । এরপর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাট রক্তরূপে
সৃষ্টি করেছি, অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করেছি, এরপর সেই মাংসপিন্ড থেকে
অস্থি সৃষ্টি করেছি, অতঃপর অস্থিওকে মাংস দ্বারা আবৃত করেছি, অবশেষে তাকে এক নতুন
রূপে দাঁড় করিয়েছি । নিপুণতম সৃষ্টকর্তা আল্লাহ কত কল্যাণময় । এরপর তোমরা
মৃত্যুবরণ করবে । অতঃপর কেয়ামতের দিন তোমরা পুনরুত্থিত হবে (মু’মিনুন-১২, ১৩, ১৪,
১৫, ১৬)
১,৮ আমি তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছি । এরপর বীর্য থেকে, এরপর জমাট
রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট ও অপূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট মাংসপিন্ড থেকে, তোমাদের
কাছে ব্যক্ত করার জন্যে । আর আমি এক নির্দিষ্ট কালের জন্যে মাতৃগর্ভে যা ইচ্ছা
রেখে দেই, এরপর আমি তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করি; তারপর যাতে তোমরা যৌবনে
পদার্পণ কর । তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয় এবং তোমাদের মধ্যে কাউকে
নিষ্কর্মা বয়স পর্যন্ত পৌঁছানো হয়, যাতে সে জানার পর জ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে সজ্ঞান
থাকে না (হজ্ব-৫)
১,৯ আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি
মিশ্র শুক্রবিন্দু থেকে (দাহ্র-২)
১,১০ সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট
রক্ত থেকে (আলাক-১)
১,১১ হাদীছঃ নবী (সাঃ) বলেনঃ তোমরা সকলেই আদমের সন্তান, আর আদম
মাটি থেকে সৃষ্টি (বায্ যার প্রভৃতি, হাদীছ ছহীহ,
দ্রঃ ছহীহুল জামে’ হা/৪৫৬৮)
১,১২ স্বয়ং নবী বলেছেনঃ মানুষ মাটির তৈরী, ফেরেস্তা নূরের এবং জ্বিনজাত
আগুনের তৈরী (মুসলিম, যুহদ ও রাক্বায়িক্ব অধ্যায়, হা/৫৩৪)
২) আল্লাহ পৃথিবীতে অসংখ্য নবী রাসুল পাঠিয়েছেন
তারাও মাটির তৈরী মানুষ ছিলেনঃ-
২,১ “তোমার পূর্বেও জনপদ
বাসীদের মধ্যে [নবী হিসেবে] প্রেরণ
করেছিলাম মানুষকে, যাদের আমি ওহী প্রেরণ করেছিলাম”-সূরা ইউসুফঃ ১০৯
২,২ “তোমাদের পূর্বে আমি যত
রাসুল প্রেরণ করেছি তারা
সকলেই ছিলো মানুষ যারা খাদ্য গ্রহণ করতো, এবং রাস্তায় চলাফেরা করতো । বস্তুতঃ
আমি তোমাদের একজনকে অন্যজনের জন্য পরীক্ষা স্বরূপ করেছি । [হে মোমেনগণ] তোমরা কি
ধৈর্য্য ধারণ করবে ? নিশ্চয়ই আল্লাহ্ [সব কিছু] দেখেন”-সূরা ফুরকানঃ ২০
২,৩ “তোমার পূর্বে যে সব পয়গম্বর আমি প্রেরণ করেছিলাম তারাও ছিলো মানুষ, যাদের জন্য আমি ওহী মঞ্জুর করেছিলাম । যদি তোমরা তা না বুঝে থাক, তবে তাদের জিজ্ঞাসা কর যারা [আল্লাহ্র] বাণীকে ধারণ করে থাকে”-সূরা আম্বিয়াঃ ০৭
২,৩ “তোমার পূর্বে যে সব পয়গম্বর আমি প্রেরণ করেছিলাম তারাও ছিলো মানুষ, যাদের জন্য আমি ওহী মঞ্জুর করেছিলাম । যদি তোমরা তা না বুঝে থাক, তবে তাদের জিজ্ঞাসা কর যারা [আল্লাহ্র] বাণীকে ধারণ করে থাকে”-সূরা আম্বিয়াঃ ০৭
২,৪ “তিনিই জেন্টাইল মানুষের
জন্য তাদেরই মধ্য থেকে একজন রসুল
পাঠিয়েছেন, যে
তাদের নিকট আয়াত সমূহ আবৃত্তি করে, তাদের পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও
প্রজ্ঞা । যদিও ইতিপূর্বে তারা ছিলো সুস্পষ্ট বিভ্রান্তির মধ্যে”-সূরা জুমুয়াহঃ ২
২,৫ হে পরওয়ারদেগার! তাদের মধ্য থেকেই তাদের নিকট একজন পয়গম্বর প্রেরণ করুন- যিনি তাদের কাছে তোমার আয়াতসমুহ
তেলাওয়াত করবেন, তাদেরকে কিতাব ও হেকমত শিক্ষা দেবেন এবং তাদের পবিত্র করবেন
(বাক্বারা-১২৯)
২,৬ তাদেরই একজনকে তাদের মধ্যে রসুলরূপে প্রেরণ করেছিলাম এই বলে যে, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী
কর (মু’মিনুন-৩২)
২,৭ “তোমাদের মধ্য থেকেই তোমাদের প্রতি রাসূল প্রেরণ
করেছি, যে তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ আবৃত্তি করে, তোমাদের পরিশুদ্ধ করে, এবং
তোমাদের কিতাব ও প্রজ্ঞা এবং নূতন জ্ঞান শিক্ষা দেয়”-সূরা বাকারাঃ ১৫১
২,৮ “এখন তোমাদের মধ্যে থেকেই তোমাদের নিকট একজন রাসূল এসেছে”-সূরা
তাওবাঃ ১২৮
২,৯ তাদের পয়গম্বর তাদেরকে বলেনঃ আমরাও তোমাদের মত মানুষ, কিন্তু আল্লাহ্ বান্দাদের মধ্য থেকে যার উপরে
ইচ্ছা, অনুগ্রহ করেন (ইবরাহীম-১১)
২,১০ ‘নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনদের
বড় উপকার করেছেন, যেহেতু তাদেরই
মধ্য থেকে
একজনকে রাসূল হিসাবে পাঠিয়েছেন যিনি তাদের নিকট তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওত করেন,
তাদেরকে পরিশুদ্ধ করেন, এবং তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দান করেন, যদিও তারা
ইতোপূর্বে স্পষ্ট গুমরাহীতে নিমজ্জিত ছিল (সূরাহ আলে ইমরানঃ ১৬৪)
(১ম
চলবে)
আপাত দৃষ্টিতে ব্যাপারটি বেশ সৎ উদ্যোগ বলেই জনসমাজে প্রতীয়মান হচ্ছে। মূলত অজ্ঞ বন্ধু ও বন্ধুবেশী শত্রুদের প্ররোচনায় পড়ে যারা ইসলামের শত্রু এবং বাতিল ফিরকা সমূহের মনগড়া তাফসীর এবং কুরআন শরীফের অর্থের বিকৃত অনুবাদ পড়ছে তারা নানা সন্দেহ ও সংশয়ের শিকার হচ্ছে। আর কুরআন শরীফের আয়াত ও হাদীস শরীফ ভুল বুঝার কারণে সন্দিহান হয়ে হারাচ্ছে মূল্যবান ঈমান।
উত্তরমুছুনমূল দাজ্জাল আসার আগে দাজ্জালের অনেক পূর্বসূরী চেলা-চামুন্ডের আবির্ভাবের খবর হাদীস শরীফে রয়েছে এবং এমন ধরণের দাজ্জালদের আলোচনায় মহান আল্লাহ্ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, “তারা মানুষকে মহান আল্লাহ্ পাক উনার কুরআন শরীফ-এর দিকে ডাকবে।” ‘কুরআন শরীফের’ কোন্ তরজমা গ্রহণযোগ্য, সে প্রসঙ্গে “মাকতুবাতে ইমামে রব্বানীর” ১ম খন্ডের ১৯৩ নং মাকতুবে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের উলামা-ই-কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফের যে অর্থ অনুধাবন করেছেন এবং ব্যাখ্যা করেছেন একমাত্র সেটাই সঠিক, মূল্যবান এবং প্রকৃত শিক্ষা।”
প্রত্যেক বাতিল বিপথগামী, বিদয়াতী, গোমরাহ, জাহিল ব্যক্তিও মনে করে এবং দাবী করে যে সে কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ অনুযায়ী হক্ব মত ও হক্ব পথের উপর প্রতিষ্ঠিত। সে কারণে, কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফের যে অর্থই করা হবে সেটাই গ্রহণযোগ্য এবং মূল্যবান নয়।
মনগড়া তাফসীর প্রসঙ্গে “মাকতুবাতে ইমামে রব্বানী” ১ম খন্ডের ২৩৪ নম্বর মাকতুবে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বিদয়াতী ফিরক্বা কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফের বিকৃত অর্থের ছদ্মাবরণে ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি কুরআন শরীফের (তাফসীর) স্বীয় রায় অনুযায়ী করে, সে তার অবস্থানকে যেন দোযখে নির্ধারণ করে নেয়।” (তিরমিযী শরীফ)
অর্থাৎ বুযুর্গানেদীন উনারা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শিক্ষা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কাছ থেকে শিখে যে ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন যারা তার বিরোধিতা করবে তারা কাফির।
আমাদের এমনসব ঈমান বিধ্বংসী অনুবাদ, মনগড়া তাফসীর পড়া থেকে বিরত থাকা উচিত যেগুলো পয়সা কামানোর উদ্দেশ্যে এবং বিভিন্ন মতলবে রচিত হয়েছে এমন সব লোকদের দ্বারা যারা ফিকাহ্, আক্বাইদ, তাছাউফ সম্পর্কে আসলে কিছুই জানেনা।
কুরআন শরীফ সঠিকভাবে বুঝতে হলে আমাদেরকে সে সকল কিতাবাদী পড়তে হবে যা আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের মাযহাবের ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক প্রণীত মাযহাবী শিক্ষার অনুসরণে রচিত ইল্মে হালের শিক্ষা প্রদান করে। অর্থাৎ আক্বাইদ, ফিক্বাহ এবং ইল্মে তাছাউফের কিতাবসমূহ। এর জন্য অত্যাবশ্যক একজন হক্কানী শায়খের তত্ত্বাবধানে শিক্ষা লাভ করা।
আপনার এই কমেন্টের মর্ম কি ? এখানে মনগড়া তাফসীরের কি দেখলেন ? আর অনেক যুক্তি নির্ভর ভাষায় লিখেছেন । কারো আলোচনা সমালোচনা করতে হলে পরিষ্কার প্রমান উল্লেখ করে করা উচিত নয় কি ?
মুছুনআমার উক্ত বিষয়ের কোথায় কোথায় ভুল ত্রুটি আছে তা উল্লেখ করে বলেন । হয়তো সংশোধিত হব, না হয় পেচাল না পেরে ভাল করে বুঝে পড়ে দেখুন!!
এই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনএই মন্তব্যটি একটি ব্লগ প্রশাসক দ্বারা মুছে ফেলা হয়েছে।
উত্তরমুছুনsorry মন্তব্য টি ভুল ক্লিকে মুছে গেল
মুছুনজাযাকাল্লাহু খায়রান । দলিল সহ অত্যন্ত সুন্দর কমেন্ট দিয়েছেন ।
মুছুনজনাব আব্দুল্লাহ্ সাহেব আপনি কি, “মানুষ কি নুরের তৈরী ? না, মাটির তৈরী!” লেখাটি সম্পূর্ণ পড়েছিলেন ?
একটু দেখুন-
১,৮ আমি তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছি । এরপর বীর্য থেকে, এরপর জমাট রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট ও অপূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট মাংসপিন্ড থেকে, তোমাদের কাছে ব্যক্ত করার জন্যে । আর আমি এক নির্দিষ্ট কালের জন্যে মাতৃগর্ভে যা ইচ্ছা রেখে দেই, এরপর আমি তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করি; তারপর যাতে তোমরা যৌবনে পদার্পণ কর । তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয় এবং তোমাদের মধ্যে কাউকে নিষ্কর্মা বয়স পর্যন্ত পৌঁছানো হয়, যাতে সে জানার পর জ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে সজ্ঞান থাকে না (হজ্ব-৫)
১,১১ হাদীছঃ নবী (সাঃ) বলেনঃ তোমরা সকলেই আদমের সন্তান, আর আদম মাটি থেকে সৃষ্টি (বায্ যার প্রভৃতি, হাদীছ ছহীহ, দ্রঃ ছহীহুল জামে’ হা/৪৫৬৮)
১,৮ অংশে তোমাদেরকে বলতে কি শুধু আদম (আঃ) কে বলা হয়েছে ? অনেক আয়াতে এভাবে সমষ্টীগতভাবে বলা আছে!!
১,১১ হাদিস অনুযায়ী আমাদের আদি পিতা মাটির তৈরী । সৃষ্টির ধারাবাহিকতায় (সরাসরি না হলেও) সমস্ত মানুষ মাটির তৈরী ।
তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশ বিশ্বাস কর আর কিছু অংশ অবিশ্বাস কর (সুরাঃ বাক্বারা-৮৫)
সকল মানুষ মাটির তৈরী এটা কিভাবে তা কুরআন, সহিহ হাদিস, তাফসীরে বিশদ্ভাবে উল্লেখ আছে ।
সরাসরী (এই শব্দটা আমার লেখায় উল্লেখ নাই) না হলেও আপনি যে ভাবেই বলেন না কেন এটাই চির সত্য ।
আপনি একটি মৃত্যুদন্ডের মাসায়ালা লিখেছেন । এটা এখানে কোন কারনে উল্লেখ করলেন ?
নবী (সাঃ) কী নূরের তৈরী ? এটা সম্পর্কে আপনার ধারনা কি ? জানানোর অনুরোধ করছি ।
সম্পূর্ণ দেখুন
মুছুনমানুষ কি নুর দিয়ে তৈরী ? না, মাটির তৈরী !
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহ্মাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ওয়া মাগফিরাতুহ ।
বিস্তারিত দেখার জন্য অনুগ্রহ করে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন ।
১ম অংশ http://sottersondhane.blogspot.com/2012/09/blog-post.html
২য় অংশ http://sottersondhane.blogspot.com/2012/09/blog-post_4.html
৩য় অংশ http://sottersondhane.blogspot.com/2012/09/blog-post_5.html
৪র্থ অংশ http://sottersondhane.blogspot.com/2012/09/blog-post_6.html
“হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি ব্যতীত অন্য কেউ সরাসরি মাটি থেকে তৈরী নয়” এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন-
উত্তরমুছুনhttp://www.sabujbanglablog.net/33465.html
"মানুষ কি নুর দিয়ে তৈরী ? না, মাটির তৈরী "লেখাটি আধিক তথ্যপূর্ণ এবং যুক্তিযুক্ত।লেখাটি পড়ে ভাল লাগল।আশা করি আরো ভাল কিছু লেখা পাব।যাতে আমরা হেদায়েত হতে পারি।আর ওয়েবসাইটের টেম্পলেটটি পরিবর্তন করলে আরো ভাল দেখাত।Template পরিবর্তনে আমি সাহায্য করতে পারি।
উত্তরমুছুনbangla blog
, golden bangla
How to get google adsense approval easily?,
google adsense help
আপনি নীচের লিঙ্কের লোকটির কাজ করতে পারেন -
মুছুনhttp://furqanmedia.wordpress.com/2013/04/20/work-with-sheikh-jashimuddin-rahmani/